Read More
Latest Post
Tuesday, January 12, 2016
Sunday, January 10, 2016
কেমন আছেন সবাই ?
আশা করছি ভালোই আছেন। আজ আমি আপনাদের বিশেষ কিছুই দিতে যাচ্ছি। আপনারা এতদিন তো অনেক ধরনের DJ ডাওনলোড করেছেন। কিন্তু ডাওনলোড করার পর এমনো হয় যে কোন গানই আপনার ভালো লাগছে না। তাহলে যে কেমন রাগ হয় সেটা আমিও জানি। শুধু ডাওনলোড করতেই থাকেন কিন্তু মনের মত গান খুজে পান না। এইটাই স্বাভাবিক ভাই 100 টার মধ্যে একটা গানই ভালো লাগার মতো হয়। অন্যদিকে আপনার বন্ধুর মোবাইলে একটা গান শুনলে সেটা নেয়ার জন্য পাগল হয়ে যান। কিন্তু বন্ধু যে তখন কি বলে সেটাও আমার জানা আছে ।
আজ আমি আপনাদের জন্য এমন কিছু গান বাছাই করে এনেছি যেগুলো হয়তো আপনাদের ভালো লাগবে। হয়তো না আমি সিওর যে আপনাদের ভালো লাগবেই। কারন আমি কয়েক হাজার DJ গানের মধ্যে হতে এই 15 টা গান বাছাই করেছি। আপনাদের ভালো লাগবেই।
নিচের লিংক থেকে ডাওনলোড করে নিন। জিপ ফাইল করা আছে কোন সমস্যা হবে না
Click Hare Download
Saturday, January 9, 2016
সবাই কেমন আছেন ?
আশা করছি ভালোই আছেন। কি বলবো ভাই শিতের দিন । কিছু লিখতেই ইচ্ছা করছে না। তাই আনেকদিন কিছু লেখাই হয় না। কিন্তু আজকে ভাবলাম কিছু লিখা দরকার। আসলে কিছু লিকবো তা নয় আজ আমি আপনাদের বিশেষ একটা জিনিস দিবো যেটা হয়তো আপনারা ইন্টারনেট এ পাবেন না। কারন এটা আমি টাকা দিয়ে কিনেছি।
আপনারা এতদিন অনলাইনে আয় সম্পর্কে অনেক জনের কাছে অনেক কিছুই শুনেছেন। যদি এতো কিছুই শুনে থাকেন তাইলে ভাই আপনাদের কাছে আমার রিকুয়েষ্ট আপনারািএই বইটি ডাওনলোড করে পড়ে দেখুন আশা করছি বিশেষ কিছু শিখতে বা জানতে পারবেন। এই বইটির মধ্যে অনলাইনে কাজ সম্পর্কে বিশেষ কিছু ধারনা পাবেন। আর ওডেক্স এ কিভাবে কাজ পাবেন তার ও বিশেষ কিছু টিপস আছে। মোটকথা হলো আপনারা এই বইটার মাধ্যমে বিশেষ কিছু পাবেন। নিচের লিংকগুলো থেকে ডাওনলোড করে নিন...
BOOK 1
BOOK 2
BOOK 3
BOOK 4
BOOK 5
Read More
আশা করছি ভালোই আছেন। কি বলবো ভাই শিতের দিন । কিছু লিখতেই ইচ্ছা করছে না। তাই আনেকদিন কিছু লেখাই হয় না। কিন্তু আজকে ভাবলাম কিছু লিখা দরকার। আসলে কিছু লিকবো তা নয় আজ আমি আপনাদের বিশেষ একটা জিনিস দিবো যেটা হয়তো আপনারা ইন্টারনেট এ পাবেন না। কারন এটা আমি টাকা দিয়ে কিনেছি।
আপনারা এতদিন অনলাইনে আয় সম্পর্কে অনেক জনের কাছে অনেক কিছুই শুনেছেন। যদি এতো কিছুই শুনে থাকেন তাইলে ভাই আপনাদের কাছে আমার রিকুয়েষ্ট আপনারািএই বইটি ডাওনলোড করে পড়ে দেখুন আশা করছি বিশেষ কিছু শিখতে বা জানতে পারবেন। এই বইটির মধ্যে অনলাইনে কাজ সম্পর্কে বিশেষ কিছু ধারনা পাবেন। আর ওডেক্স এ কিভাবে কাজ পাবেন তার ও বিশেষ কিছু টিপস আছে। মোটকথা হলো আপনারা এই বইটার মাধ্যমে বিশেষ কিছু পাবেন। নিচের লিংকগুলো থেকে ডাওনলোড করে নিন...
BOOK 1
BOOK 2
BOOK 3
BOOK 4
BOOK 5
Sunday, January 3, 2016
হেলো বন্ধুরা
আজ আপনাদের আমি বিশেষ একটা কিছু দিতে চলেছি।
আমরা সবাই যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে FaceBook আমরা সর্বক্ষন এই FaceBook ব্যবহার করে চলেছি। বণ্ধুদের সাথে আড্ড, মাস্তি সবকিছুই আমরা FaceBook করে থাকি। আজকাল Photo Comment Picture এর মাধ্যমে আনেক মজা হয়ে থাকে। অনেকেই হয়তো ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করেও Photo Comment Picture খুজে পাই না। তাদের জন্যই আজকের আমার এই পোষ্ট। নিচের লিঙ্ক থেকে ডাওনলোড করে নিন। Zip করা আছে তাই কোন সমস্যা নাই।
Download This
ধন্যবাদ।
Wednesday, October 7, 2015
সবাইকে আমার নমষ্কার/সালাম
Read More
আশা করছি সবাই ভালোই আছেন।
আবার একটি নতুন টিউন নিয়ে আপনাদের মাঝে এসেছি। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।
আপনারা অনেকেই হয়তো Windows 8 এক্টিভেট করতে গিয়ে অনেক সমস্যায় পরেছেন। আজ আমি আপনাদের সব সমস্যার সমাধান দেবো মাত্র 51 মেগাবাইট এর একটি এক্টিভেটর এর মাধ্যমে। নিচে এক্টিভেটরটির ডাওনলোড সহ কিভাবেএক্টিভেট করবেন তা দেখিয়ে দিলাম।
এই লিংক থেকে সফটওয়ারটি ডাওনলোড করে নিন।
Download
প্রথমে সফটওয়ারটিতে ক্লিক করুন। নিচের মত দেখতে পাবেন
এখন Install the Activator এ ক্লিক করুন। করার পর নিচের মত দেখতে পাবেন।
এখন আমার মাওস পয়ন্টারে যে Windows Logo টা দেখা যাচ্ছে সেটাতে ক্লিক করুন। করার পর নিচের মত দেখতে পাবেন।
এইবার আপনার কম্পিউটারের কি-বোর্ড থেকে Y চাপুন। তারপর এন্টার চাপুন। এইবার আপনার কম্পিউটার অটোমেটিক লগঅফ হবে। এবার লগইন করে কম্পিউটার প্রপারটিস দিয়ে দেখুন এক্টিভেট হয়ে গেছে।
আমি অনেকদিন 2013 থেকে Windows 8 ব্যবহার করতেছি। যদিও Windows 8 আমার PC তে ভালোই চলে। তারপরেও কিছুদিন পর পর আমার PC র Windows চলে যেতো। পরে বুঝতে পারলাম আসলে ঠিকভাবে এক্টিভেট না হওয়ার কারনে এমনটাই হচ্ছে। অনেক খুজাখুজির পর এই সফটওয়ারটির সন্ধান পেয়েছি। আপনারা ব্যবহার করে দেখুন। কোন সমস্যা হলে আমাকে জানাবেন আমি অাপনাদের সাহায্য করার চেষ্টা করব। বুঝতে কোন সমস্যা হলে আমাকে টিউমেন্ট করে জানান।
আজ এই পর্যন্ত। আগামীবার নতুন কোন কিছু নিয়ে লিখতে চেষ্টা করব।
ধন্যবাদ
আরো কিছু জানতে চাইলে আমার ছোট্ট ব্লগ সাইটটি একবার ঘুরে অাসবেন Tecnical tunes
Sunday, October 4, 2015
কেমন আছেন সবাই ,
আশা করছি ভালোই আছেন। আবার সবার মাঝে ফিরে আসলাম নতুন কিছু নিয়ে। আমি সব সময় চেষ্টা করি ভালো কিছু আপনাদের মাঝে দিতে। আজকে আমি আপনাদের Windows এর এমন কিছু problem নিয়ে কথা বলবো যা হয়তো আপনারা জানেন না। যে সমস্যা গুলোর জন্য হয়তো আপনারা Windows 8, 8.1,এবং Windows 10 ব্যবহার থেকে বিরত আছেন। আচ্ছা যাই হোক আসল কথাই আসি।
আপনারা অনেকেই হয়তো Windows 8, 8.1,এবং Windows 10 সেটআপ দেওয়ার পর দেখেছেন যে আপনার কম্পিউটারের কোন একটা ড্রাইব Missing তখন কি করে আপনার হারানো ড্রাইভটি ফিরে পাবেন তা নিয়ে আজকে আপনাদের বলবো।
প্রথমে Computer Management এ যান। নিচের Screen shoot এর মত Disk Management এ ক্লিক করুন--
তারপর আপনার Hard Disk এর সব গুলো ড্রাইব লক্ষ্য করুন। দেখবেন যে ড্রাইবটি শো করতেছে না ভালো করে দেখুন সেই ড্রাইভে কোন Paths(ড্রাইবে কোন নাম নেই যেমন= C Drive, E Drive) নাই । তখন সেই ড্রাইবের উপর মাওস রেখে রাইট মাওস এ ক্লিক করুন। নিচের Screen shoot দেখুন
মাওস পয়ন্টারে দেখুন Open Drive latter and Paths... সেখানে ক্লিক করুন। তারপর নিচের Screen shoot এর মত করুন
Add এ ক্লিক করুন।
তারপর এখান থেকে যেকোন একটা Paths সিলেক্ট করে OK দিয়ে বের হয়ে আসুন। বেস এইবার আপনার My Computer এ গিয়ে দেখুন আপনার হারানো ড্রাইভটি ফিরে এসেছে।
Read More
আশা করছি ভালোই আছেন। আবার সবার মাঝে ফিরে আসলাম নতুন কিছু নিয়ে। আমি সব সময় চেষ্টা করি ভালো কিছু আপনাদের মাঝে দিতে। আজকে আমি আপনাদের Windows এর এমন কিছু problem নিয়ে কথা বলবো যা হয়তো আপনারা জানেন না। যে সমস্যা গুলোর জন্য হয়তো আপনারা Windows 8, 8.1,এবং Windows 10 ব্যবহার থেকে বিরত আছেন। আচ্ছা যাই হোক আসল কথাই আসি।
আপনারা অনেকেই হয়তো Windows 8, 8.1,এবং Windows 10 সেটআপ দেওয়ার পর দেখেছেন যে আপনার কম্পিউটারের কোন একটা ড্রাইব Missing তখন কি করে আপনার হারানো ড্রাইভটি ফিরে পাবেন তা নিয়ে আজকে আপনাদের বলবো।
প্রথমে Computer Management এ যান। নিচের Screen shoot এর মত Disk Management এ ক্লিক করুন--
তারপর আপনার Hard Disk এর সব গুলো ড্রাইব লক্ষ্য করুন। দেখবেন যে ড্রাইবটি শো করতেছে না ভালো করে দেখুন সেই ড্রাইভে কোন Paths(ড্রাইবে কোন নাম নেই যেমন= C Drive, E Drive) নাই । তখন সেই ড্রাইবের উপর মাওস রেখে রাইট মাওস এ ক্লিক করুন। নিচের Screen shoot দেখুন
মাওস পয়ন্টারে দেখুন Open Drive latter and Paths... সেখানে ক্লিক করুন। তারপর নিচের Screen shoot এর মত করুন
Add এ ক্লিক করুন।
তারপর এখান থেকে যেকোন একটা Paths সিলেক্ট করে OK দিয়ে বের হয়ে আসুন। বেস এইবার আপনার My Computer এ গিয়ে দেখুন আপনার হারানো ড্রাইভটি ফিরে এসেছে।
Wednesday, September 23, 2015
বলা হয়ে থাকে, একটি ছবিতে যা প্রকাশ করা যায়, তা হাজার লাইন লিখেও করা যায় না। কিছু ছবি মানুষকে হাসায়, কিছু বিষণ্ণ করে, কিছু হয়তো আতঙ্কগ্রস্ত করে। কিন্তু এরকম কিছু ছবি আছে যা মন ছুঁয়ে যায়, কাঁদতে বাধ্য করে একজন মানুষকে। আপনার হৃদয়কে কিছুটা নাড়া দিবে হয়ত মাত্র এই কয়েকটা ছবি। চলুন দেখে নেয়া যাক ছবিগুলো।
১. ভূপালের গ্যাস ট্রাজেডিঃ
১৯৮৪ সালে ভারতের মধ্যপ্রদেশের ভূপালে একটি কীটনাশক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণ ঘটলে বিষাক্ত মিথাইল আইসোসায়ানাইড গ্যাসে আক্রান্ত হয়ে ৫ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫ জন মানুষ আহত হন, নিহত হন প্রায় ১৫ হাজারের মত মানুষ। ফটোসাংবাদিক পাবলো বার্থোলোমিউ দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যান। এ ছবিটি তারই তোলা যা দুর্ঘটনায় নিহত শিশুটিকে মাটিতে সমাহিত করার আগ মূহুর্তে তোলা হয়।
২. রানা প্লাজায় ধসঃ
২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিলে সাভারের রানা প্লাজা ধ্বসের ঘটনায় মুহূর্তেই মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে শোক এবং উৎকণ্ঠা। ধ্বংসস্তূপ থেকে আহত-নিহত মানুষে বের করে আনার পুরো প্রক্রিয়াটা চলেছে দিনের পর দিন আর তার মাঝে দিয়ে আমরা সবাই একটু একটু করে উপলব্ধি করেছি নিদারুণ সেই বিভীষিকা। ব্যাপারটি এতই গুরুতর যে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বের মানুষের কাছে এর সংবাদ চলে যায়, সেই সাথে এই ধ্বংসস্তূপ থেকে তোলা বিভিন্ন ছবি।
যেমন, তাসলিমা আখতারের তোলা প্রচ্ছদের এই ছবিটি। দুইজন মানুষের পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে বেঁচে থাকার যে ভীষণ আকুতি উঠে এসেছে এই ছবিতে, শত বলেও তা ব্যাখ্যা করা যাবে না। কি করে মৃত্যু হলো তাদের? তারা কি একজন আরেকজনকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করছিলেন? কেমন ছিলো তাদের জীবন, তাদের স্বপ্ন? না জানি কী ভীষণ ভালোবাসায় মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে পরস্পরকে আঁকড়ে ধরেছিলেন তারা!
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এখনো আলোচিত হয়ে যাচ্ছে মর্মস্পর্শী এই নিদারুণ করুন ছবিটি।
৩. ক্যান্সারে আক্রান্ত ছোট্ট মেয়েটিঃ
এ ছবিটি একটি ছোট মেয়ের, যে কিনা ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিল। কেমোথেরাপির কারণে তার মাথার চুল সব পড়ে যায়। আয়নাতে কি মেয়েটি তার মনের ইচ্ছাটুকুই ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করছিল? মেয়েটি এখনো বেঁচে আছে কিনা আমাদের জানা নেই।
৪. মানুষ মানুষের জন্যঃ
উগান্ডাতে ১৯৮০ সালে চলছিল প্রচণ্ড দুর্ভিক্ষ। অনাহারের শিকার এক শিশুর হাত পরম মমতায় ধরে রেখেছেন দাতব্য সংস্থার একজন কর্মী। মর্মস্পর্শী এ ছবিটি তুলেছেন মাইক ওয়েলস।
৫. প্রিয় শিক্ষকের জন্য বেদনার সুরঃ
ডিয়েগো ফ্র্যাজাও টোরকোয়াটো নামে ১২ বছরের এই ব্রাজিলিয়ান ছেলেটি তার প্রিয় শিক্ষকের শেষকৃত্যানুষ্ঠানে ভায়োলিন বাজাচ্ছে, চোখে বেয়ে ঝরে পড়ছে তীব্র কষ্টের অশ্রু। সেই শিক্ষক ছোট এ ছেলেটিকে সঙ্গীতের সাহায্যে দারিদ্র ও সংঘাত থেকে মুক্তি পেতে সহযোগিতা করেছিলেন।
৬. ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার থেকে পড়ন্ত মানুষঃ
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসী হামলায় বিধ্বস্ত হয় যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ার। পুরো ভবনে আগুন ধরে গেলে অনেকেই নিচে ঝাঁপ দেন জীবন বাঁচানোর আশায়। সেরকমই এক হতভাগ্য ব্যক্তির ছবি তুলেন এপি’র আলোকচিত্রশিল্পী রিচার্ড ড্রিউ। বলাই বাহুল্য যে মানুষটি বাঁচাতে পারেন নি নিজের জীবন।
৭. থাইল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যাঃ
থাইল্যান্ডের নির্বাসিত স্বৈরশাসক ফিল্ড মার্শাল থামম কিটিকাচর্নের দেশে ফিরে আসার কথা শুনে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠে পুরো থাইল্যান্ড। থামাসাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাও এর ব্যতিক্রম ছিল না। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভরত ছাত্রদের উপর গণহত্যা চালানো হয় ১৯৭৬ সালের ৬ অক্টোবর। বহু ছাত্রকে গুলি করে, পিটিয়ে বা আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়। সেরকমই একটি ঘটনার ছবি তুলেছেন নীল ইউলেভিচ, যেটা ১৯৭৭ সালে পুলিৎজার প্রাইজ পায়।
৮. সুদানের ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ ১৯১৩ :
বিশ্ববিখ্যাত ও একইসাথে প্রবল সমালোচিত এ ছবিটি ১৯৯৩ সালে ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। আর এর মাধ্যমেই আলোতে আসেন আলোকচিত্রশিল্পী কেভিন কার্টার। সুদানের দুর্ভিক্ষের সময় তোলা এ ছবিটি ১৯৯৪ সালে জিতে নেয় পুলিৎজার পুরস্কার। এতে দেখা যায়, দুর্ভিক্ষে খেতে না পেয়ে জীর্ণ-শীর্ণ একটি শিশু মাটিতে মূমুর্ষ অবস্থায় পড়ে আছে, আর খুব কাছেই একটি শকুন বসে আছে। যেন কখন শিশুটি মারা যাবে ও এটা শিশুটিকে খেয়ে ফেলতে পারবে তারই অপেক্ষা।
ছবিটি ভয়াবহ বিতর্ক তৈরি করে। কথা উঠে যে, ছবি তুলে শিশুটিকে বাঁচানোর কোনো চেষ্টা কেভিন করেছিলেন কি না? কেভিনের নিজেরও মনে হতে শুরু করে যে, তিনি হয়তো চাইলে শিশুটিকে বাঁচাতে পারতেন। তীব্র মানসিক যন্ত্রণা থেকে ১৯৯৪ সালে তিনি আত্মহত্যা করেন। যদিও শিশুটি সেসময় মারা যায় নি, আরো বেশ কিছুদিন বেঁচে ছিল। নিয়ং কং নামের ছবির ছেলেটি মারা যায় ২০০৭ সালে।
৯. যখন সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায়ঃ
১৯৮৫ সালে কলম্বিয়াতে আরমেরো নামে ছোট গ্রামের পাশেই নেভাদো দেল রুইজ নামে আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত ঘটে। পুরো গ্রামের উপর এর প্রতিক্রিয়া ছিল ভয়াবহ। এতে ব্যপক ভূমিধ্বসের সৃষ্টি হয়। অমায়রা স্যানচেজ নামে ১৩ বছরের এই মেয়েটি একটি বিধ্বস্ত ভবনের নিচে আটকা পড়ে। উদ্ধারকর্মীদের সব চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়ে টানা ৬০ ঘণ্টা আটকে থাকার পর সে মারা যায়।
১৯৮৪ সালে ভারতের মধ্যপ্রদেশের ভূপালে একটি কীটনাশক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণ ঘটলে বিষাক্ত মিথাইল আইসোসায়ানাইড গ্যাসে আক্রান্ত হয়ে ৫ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫ জন মানুষ আহত হন, নিহত হন প্রায় ১৫ হাজারের মত মানুষ। ফটোসাংবাদিক পাবলো বার্থোলোমিউ দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যান। এ ছবিটি তারই তোলা যা দুর্ঘটনায় নিহত শিশুটিকে মাটিতে সমাহিত করার আগ মূহুর্তে তোলা হয়।
২. রানা প্লাজায় ধসঃ
২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিলে সাভারের রানা প্লাজা ধ্বসের ঘটনায় মুহূর্তেই মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে শোক এবং উৎকণ্ঠা। ধ্বংসস্তূপ থেকে আহত-নিহত মানুষে বের করে আনার পুরো প্রক্রিয়াটা চলেছে দিনের পর দিন আর তার মাঝে দিয়ে আমরা সবাই একটু একটু করে উপলব্ধি করেছি নিদারুণ সেই বিভীষিকা। ব্যাপারটি এতই গুরুতর যে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বের মানুষের কাছে এর সংবাদ চলে যায়, সেই সাথে এই ধ্বংসস্তূপ থেকে তোলা বিভিন্ন ছবি।
যেমন, তাসলিমা আখতারের তোলা প্রচ্ছদের এই ছবিটি। দুইজন মানুষের পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে বেঁচে থাকার যে ভীষণ আকুতি উঠে এসেছে এই ছবিতে, শত বলেও তা ব্যাখ্যা করা যাবে না। কি করে মৃত্যু হলো তাদের? তারা কি একজন আরেকজনকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করছিলেন? কেমন ছিলো তাদের জীবন, তাদের স্বপ্ন? না জানি কী ভীষণ ভালোবাসায় মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে পরস্পরকে আঁকড়ে ধরেছিলেন তারা!
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এখনো আলোচিত হয়ে যাচ্ছে মর্মস্পর্শী এই নিদারুণ করুন ছবিটি।
৩. ক্যান্সারে আক্রান্ত ছোট্ট মেয়েটিঃ
এ ছবিটি একটি ছোট মেয়ের, যে কিনা ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিল। কেমোথেরাপির কারণে তার মাথার চুল সব পড়ে যায়। আয়নাতে কি মেয়েটি তার মনের ইচ্ছাটুকুই ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করছিল? মেয়েটি এখনো বেঁচে আছে কিনা আমাদের জানা নেই।
৪. মানুষ মানুষের জন্যঃ
উগান্ডাতে ১৯৮০ সালে চলছিল প্রচণ্ড দুর্ভিক্ষ। অনাহারের শিকার এক শিশুর হাত পরম মমতায় ধরে রেখেছেন দাতব্য সংস্থার একজন কর্মী। মর্মস্পর্শী এ ছবিটি তুলেছেন মাইক ওয়েলস।
৫. প্রিয় শিক্ষকের জন্য বেদনার সুরঃ
ডিয়েগো ফ্র্যাজাও টোরকোয়াটো নামে ১২ বছরের এই ব্রাজিলিয়ান ছেলেটি তার প্রিয় শিক্ষকের শেষকৃত্যানুষ্ঠানে ভায়োলিন বাজাচ্ছে, চোখে বেয়ে ঝরে পড়ছে তীব্র কষ্টের অশ্রু। সেই শিক্ষক ছোট এ ছেলেটিকে সঙ্গীতের সাহায্যে দারিদ্র ও সংঘাত থেকে মুক্তি পেতে সহযোগিতা করেছিলেন।
৬. ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার থেকে পড়ন্ত মানুষঃ
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসী হামলায় বিধ্বস্ত হয় যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ার। পুরো ভবনে আগুন ধরে গেলে অনেকেই নিচে ঝাঁপ দেন জীবন বাঁচানোর আশায়। সেরকমই এক হতভাগ্য ব্যক্তির ছবি তুলেন এপি’র আলোকচিত্রশিল্পী রিচার্ড ড্রিউ। বলাই বাহুল্য যে মানুষটি বাঁচাতে পারেন নি নিজের জীবন।
৭. থাইল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যাঃ
থাইল্যান্ডের নির্বাসিত স্বৈরশাসক ফিল্ড মার্শাল থামম কিটিকাচর্নের দেশে ফিরে আসার কথা শুনে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠে পুরো থাইল্যান্ড। থামাসাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাও এর ব্যতিক্রম ছিল না। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভরত ছাত্রদের উপর গণহত্যা চালানো হয় ১৯৭৬ সালের ৬ অক্টোবর। বহু ছাত্রকে গুলি করে, পিটিয়ে বা আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়। সেরকমই একটি ঘটনার ছবি তুলেছেন নীল ইউলেভিচ, যেটা ১৯৭৭ সালে পুলিৎজার প্রাইজ পায়।
৮. সুদানের ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ ১৯১৩ :
বিশ্ববিখ্যাত ও একইসাথে প্রবল সমালোচিত এ ছবিটি ১৯৯৩ সালে ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। আর এর মাধ্যমেই আলোতে আসেন আলোকচিত্রশিল্পী কেভিন কার্টার। সুদানের দুর্ভিক্ষের সময় তোলা এ ছবিটি ১৯৯৪ সালে জিতে নেয় পুলিৎজার পুরস্কার। এতে দেখা যায়, দুর্ভিক্ষে খেতে না পেয়ে জীর্ণ-শীর্ণ একটি শিশু মাটিতে মূমুর্ষ অবস্থায় পড়ে আছে, আর খুব কাছেই একটি শকুন বসে আছে। যেন কখন শিশুটি মারা যাবে ও এটা শিশুটিকে খেয়ে ফেলতে পারবে তারই অপেক্ষা।
ছবিটি ভয়াবহ বিতর্ক তৈরি করে। কথা উঠে যে, ছবি তুলে শিশুটিকে বাঁচানোর কোনো চেষ্টা কেভিন করেছিলেন কি না? কেভিনের নিজেরও মনে হতে শুরু করে যে, তিনি হয়তো চাইলে শিশুটিকে বাঁচাতে পারতেন। তীব্র মানসিক যন্ত্রণা থেকে ১৯৯৪ সালে তিনি আত্মহত্যা করেন। যদিও শিশুটি সেসময় মারা যায় নি, আরো বেশ কিছুদিন বেঁচে ছিল। নিয়ং কং নামের ছবির ছেলেটি মারা যায় ২০০৭ সালে।
৯. যখন সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায়ঃ
১৯৮৫ সালে কলম্বিয়াতে আরমেরো নামে ছোট গ্রামের পাশেই নেভাদো দেল রুইজ নামে আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত ঘটে। পুরো গ্রামের উপর এর প্রতিক্রিয়া ছিল ভয়াবহ। এতে ব্যপক ভূমিধ্বসের সৃষ্টি হয়। অমায়রা স্যানচেজ নামে ১৩ বছরের এই মেয়েটি একটি বিধ্বস্ত ভবনের নিচে আটকা পড়ে। উদ্ধারকর্মীদের সব চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়ে টানা ৬০ ঘণ্টা আটকে থাকার পর সে মারা যায়।